(Translated by Google) 🍁🍁🍁This temple is located just 35 km from Barang in Rajasthan. There are no people, sand and big rocks are blowing around. Within it stands an ancient ruined temple, believed to be the second Khajuraho temple. Ordinary people and tourists do not go there.
🍁🍁🍁 During the 6th to 8th century AD, a group of Rajputs called the Kirats ruled the region. These temples were built then. In most of the temples, Shiva was worshiped and in one or two temples, Shri Vishnu was also worshiped. These places were very busy and popular during the period of Kirat kings.
🍁🍁🍁 During the reign of King Someshwar, a saint from where came to that temple. He started teaching local children and some of his disciples. His aim was to spread education. After some time, he decided to visit the city of Rajasthan, leaving his disciples and students in that temple, he went out alone to visit Rajasthan and other places.
🍁🍁🍁 Meanwhile, a few days after this incident, an epidemic was seen in that village, but no one in the village came forward to help the children or the monk's disciples. Only a middle-aged woman continues to look after and care for the children. One by one all the children died due to the epidemic.
🍁🍁🍁 A few months after this incident, the saint returned to that temple and expressed great anger at the plight of the students and disciples. He said that the people of this village are all stone hearted. From today no life will exist in this village. May all turn to stone. But the saint did not curse the woman. He placed his hand on her head and blessed her and said that you should leave this village immediately mother, if you stay in this village you will turn into stone. The woman listened to the saint and left the village. But he went to the end of the village and looked at the village for the last time. Immediately he too turned into stone.
🍁🍁🍁Today and in the 21st century, this area remains depopulated and abandoned. Local folk belief is that the saint's curse becomes active today and after dusk. Stone idols come back to life. In the dry air of the desert, the heavy sigh of the stone speaks. The boundaries of the underworld and the world merge into one at the Kiraru Temple. The disembodied souls of the shadows come down. So till today no one dares to go to Kiradu Temple after dusk.
🍁🍁🍁 A few years ago research from the Indian Archeological Department found that there is a lot of negative energy. Maybe they are unsatisfied souls or something. Since this incident, the Rajasthan government has been very strict about coming and going.
(Original) 🍁🍁🍁রাজস্থানের বারং থেকে মাত্র ৩৫ কিমি দূরে অবস্থিত এই মন্দির। জনমানব হীন, চারিদিকে ধূ ধূ করছে বালি আর বড়ো বড়ো পাথর খন্ড। তার মধ্যেই অবস্থান করছে প্রাচীন এক ধ্বংসাত্মক মন্দির, এই মন্দিরকে দ্বিতীয় খাজুরহ মন্দির বলে মনে করা হয়। সাধারণ মানুষ ও পর্যটকরাও যান না কেউ সেখানে।
🍁🍁🍁খ্রীষ্টিয় ৬ থেকে ৮ এর দশকে রাজপুতদের মধ্যে কিরাত নামে গোষ্ঠী এই অঞ্চল শাসন করতো। তখনই নির্মাণ করা হয় এই মন্দির গুলি। বেশিরভাগ মন্দিরে শিব পূজা হতো দু একটি মন্দিরে শ্রী বিষ্ণু পূজা ও করা হতো। কিরাত রাজাদের আমলে এ জ্যায়গাগুলি বেশ জমজমাট ও জনপ্রিয় ছিল।
🍁🍁🍁 সোমেশ্বর রাজার আমলে কোথা থেকে এক সাধু এসে উপস্থিত হলেন ঐ মন্দিরে। স্থানীয় বাচ্চাদের নিয়ে এবং তাঁর কয়েকটি শিষ্যকে নিয়ে তিনি শিক্ষাদান করতে শুরু করে দিলেন। তাঁর উদ্দেশ্যে ছিল শিক্ষার প্রসার। বেশ কিছুদিন পর তাঁর খেয়াল হলো রাজস্থানের শহর ভ্রমনের, তখন তাঁর শিষ্য ও ছাত্রদের ঐ মন্দিরে রেখে একাই রাজস্থান ও অন্যান্য জ্যায়গা ভ্রমনের জন্য বেরিয়ে পড়লেন।
🍁🍁🍁 এদিকে এই ঘটনার কিছুদিন পর ঐ গ্ৰামে এক মহামারী দেখা যায়, কিন্তু গ্ৰামের কোন মানুষ ঐ শিশুদের বা সন্ন্যাসীর শিষ্যদের কোনরকম সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেন নি। কেবলমাত্র একজন মধ্য বয়স্কা মহিলা ঐ শিশু দের দেখাশোনা ও যত্ন করতে থাকেন। একে একে সন্তান সম সকল শিশুরা ঐ মহামারীর কারণে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে।
🍁🍁🍁 এই ঘটনার কয়েকমাস পর সেই সাধু ঐ মন্দিরে ফিরে আসেন এবং ছাত্র ও শিষ্যদের করুন অবস্থা দেখে ভীষণ ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তিনি বললেন এই গ্ৰামের মানুষ সবার পাষাণ হৃদয়। এই গ্ৰামে আজ থেকে আর কোনো প্রানের অস্তিত্ব থাকবে না। সবাই পাষাণে পরিনত হোক। কিন্তু সাধু ঐ মহিলাকে অভিশাপ দিলেন না। তার মাথায় হাত রেখে আশির্বাদ করে বললেন তুমি এক্ষনি এই গ্ৰাম থেকে চলে যাও মা, এই গ্ৰামে থাকলে তুমি ও পাষাণে পরিনত হবে। সেই মহিলা সাধুর কথা শুনলেন এবং গ্ৰাম থেকে চলে গেলেন। কিন্তু গ্ৰামের শেষ সীমানায় গিয়ে শেষ বারের মত একবার গ্ৰামের দিকে তাকিয়ে দেখলেন। সঙ্গে সঙ্গে উনিও পাথরে পরিণত হলেন।
🍁🍁🍁আজ ও একবিংশ শতাব্দীতে এই অঞ্চলটি জন মানব হীন ও পরিত্যাক্ত হয়ে পড়ে আছে। স্থানীয় লোকবিশ্বাস এই যে আজ ও নাকি সন্ধ্যার পর ক্রিয়াশীল হয়ে ওঠে ঐ সাধুর অভিশাপের কথা। পাথরের মূর্তি গুলি ফিরে পায় প্রান। মরুভূমির শুষ্ক হাওয়ায় ভাষতে থাকে পাথরের চাপা দীর্ঘশ্বাস। প্রেতলোক আর ইহজগতের সীমানা এক হয়ে যায় কিরাড়ু মন্দিরে। নেমে আসে ছায়ামূর্তির অশরীরী আত্মারা। তাই আজ পর্যন্ত কিরাড়ু মন্দিরে সন্ধ্যার পর কেউ ঐ মন্দির চত্তরে যাওয়ার সাহস পায় না।
🍁🍁🍁 কয়েক বছর আগে ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ থেকে গবেষণা করে দেখেছেন ওখানে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে নেগেটিভ এনার্জি। হতে পারে সেগুলো অতৃপ্ত আত্মা বা অন্য কিছু। এই ঘটনার পর থেকে রাজস্থান সরকার খুব কড়াকড়ি করেছেন আসা যাওয়ার ব্যাপারে।
Shrawan Jakhar
(Translated by Google) In Barmer, the stronghold of Dhore, the temple of Kiradu and the Ambika temple of Jagat (Udaipur) and the Neelkanth Mahadev temple. Kiradu is known as Khajuraho of Rajasthan, while Jagat is known as Laghu Khajuraho. The Kiradu temple built in the South Indian style is famous for its architecture. This temple is located in Hatma village, 43 km from Barmer. The artistic structure of the series of five temples, which are seen in ruins, fascinates the onlookers. It is said that in 1161 AD, the name of this place was 'Kirat Kup'. In about 1000 AD, five temples were built here. But there is no concrete information available about who built these temples. But seeing the architectural style of the temples, people speculate that they must have been built by the Gurjara-Pratihara dynasty of the south, the Sangam dynasty or the Gupta dynasty. In this chain of temples, only the Vishnu temple and the Shiva temple (Someshwar temple) are in a slightly better condition. Rest of the temples have turned into ruins. The largest temple in the series appears to be dedicated to Shiva. Built on pillars, this temple is reminiscent of the Meenakshi temple of the south from the inside, so its outer cover has the color of Khajuraho. The carvings of elephant-horse and other figures on black and blue stone show the artistic grandeur of the temple. The second temple in the series is smaller in size than the first. But here Vishnu has the primacy, not Shiva. Which is very rich in architectural and artistic point of view. The rest of the temples have turned into ruins. But the scattered architecture makes its presence felt. After seeing these temples of Kiradu, the question arises that why they did not get popularity like Khajuraho. Also why was no effort made to save them.
(Original) धोरों के गढ़ बाड़मेर में किराड़ू का मंदिर और जगत (उदयपुर) का अंबिका मंदिर और नीलकंठ महादेव मंदिर। किराड़ू को राजस्थान का खजुराहो कहा जाता है, जबकि जगत लघु खजुराहो के रूप में जाना जाता है। दक्षिण भारतीय शैली में बना किराड़ू का मंदिर अपनी स्थापत्य कला के लिए प्रसिद्ध है। बाड़मेर से 43 किलोमीटर दूर हात्मा गांव में ये मंदिर है। खंडहरनुमा जर्जर से दिखते पांच मंदिरों की श्रृंखला की कलात्मक बनावट देखने वालों को मोहित कर लेती हैं। कहा जाता है कि 1161 ई. इस स्थान का नाम 'किराट कूप' था। करीब 1000 ई. में यहां पर पांच मंदिरों का निर्माण कराया गया। लेकिन इन मंदिरों का निर्माण किसने कराया, इसके बारे में कोई पुख्ता जानकारी उपलब्ध नहीं है। लेकिन मंदिरों की बनावट शैली देखकर लोग अनुमान लगाते है कि इनका निर्माण दक्षिण के गुर्जर-प्रतिहार वंश, संगम वंश या फिर गुप्त वंश ने किया होगा। मंदिरों की इस शृंखला में केवल विष्णु मंदिर और शिव मंदिर (सोमेश्वर मंदिर) थोड़े ठीक हालात में है। बाकि मंदिर खंडहर में तब्दील हो चुके हैं। श्रृंखला में सबसे बड़ा मंदिर शिव को समर्पित नजर आता है। खम्भों के सहारे निर्मित यह मंदिर भीतर से दक्षिण के मीनाक्षी मंदिर की याद दिलाता है, तो इसका बाहरी आवरण खजुराहो का रंग लिए हैं। काले व नीले पत्थर पर हाथी-घोड़े व अन्य आकृतियों की नक्काशी मंदिर की कलात्मक भव्यता को दर्शाती है। श्रृंखला का दूसरा मंदिर पहले से आकार में छोटा है। लेकिन यहां शिव की नहीं विष्णु की प्रधानता है। जो स्थापत्य और कलात्मक दृष्टि से काफी समृद्ध है। शेष मंदिर खंडहर में तब्दील हो चुके हैं। लेकिन बिखरा स्थापत्य अपनी मौजूदगी का एहसास कराता है। किराड़ू के इन मंदिरों को देखने के बाद ये सवाल उठता है कि आखिर इन्हें खजुराहो की तरह लोकप्रियता क्यों नहीं मिली। साथ ही इन्हें सहेजने के प्रयास क्यों नहीं किए गए।
Mularam Machra
(Translated by Google) Kiradu is an excellent specimen of ancient architecture. The temples here are rich in unmatched architecture. At present, they are in need of protection, should be noted by the Archaeological Department.
(Original) किराडू प्राचीन स्थापत्य-कला का उत्कृष्ट नमूना है।यहां के मंदिर बेजोड़ स्थापत्य के धनी है।वर्तमान में इन्हें संरक्षण की दरकार है पुरातत्व विभाग ध्यान दें।
MUKESH KUMAR SUTHAR335 days ago
Overall good experience of visiting Kiradu temple group.
🍁🍁🍁 During the 6th to 8th century AD, a group of Rajputs called the Kirats ruled the region. These temples were built then. In most of the temples, Shiva was worshiped and in one or two temples, Shri Vishnu was also worshiped. These places were very busy and popular during the period of Kirat kings.
🍁🍁🍁 During the reign of King Someshwar, a saint from where came to that temple. He started teaching local children and some of his disciples. His aim was to spread education. After some time, he decided to visit the city of Rajasthan, leaving his disciples and students in that temple, he went out alone to visit Rajasthan and other places.
🍁🍁🍁 Meanwhile, a few days after this incident, an epidemic was seen in that village, but no one in the village came forward to help the children or the monk's disciples. Only a middle-aged woman continues to look after and care for the children. One by one all the children died due to the epidemic.
🍁🍁🍁 A few months after this incident, the saint returned to that temple and expressed great anger at the plight of the students and disciples. He said that the people of this village are all stone hearted. From today no life will exist in this village. May all turn to stone. But the saint did not curse the woman. He placed his hand on her head and blessed her and said that you should leave this village immediately mother, if you stay in this village you will turn into stone. The woman listened to the saint and left the village. But he went to the end of the village and looked at the village for the last time. Immediately he too turned into stone.
🍁🍁🍁Today and in the 21st century, this area remains depopulated and abandoned. Local folk belief is that the saint's curse becomes active today and after dusk. Stone idols come back to life. In the dry air of the desert, the heavy sigh of the stone speaks. The boundaries of the underworld and the world merge into one at the Kiraru Temple. The disembodied souls of the shadows come down. So till today no one dares to go to Kiradu Temple after dusk.
🍁🍁🍁 A few years ago research from the Indian Archeological Department found that there is a lot of negative energy. Maybe they are unsatisfied souls or something. Since this incident, the Rajasthan government has been very strict about coming and going.
(Original)
🍁🍁🍁রাজস্থানের বারং থেকে মাত্র ৩৫ কিমি দূরে অবস্থিত এই মন্দির। জনমানব হীন, চারিদিকে ধূ ধূ করছে বালি আর বড়ো বড়ো পাথর খন্ড। তার মধ্যেই অবস্থান করছে প্রাচীন এক ধ্বংসাত্মক মন্দির, এই মন্দিরকে দ্বিতীয় খাজুরহ মন্দির বলে মনে করা হয়। সাধারণ মানুষ ও পর্যটকরাও যান না কেউ সেখানে।
🍁🍁🍁খ্রীষ্টিয় ৬ থেকে ৮ এর দশকে রাজপুতদের মধ্যে কিরাত নামে গোষ্ঠী এই অঞ্চল শাসন করতো। তখনই নির্মাণ করা হয় এই মন্দির গুলি। বেশিরভাগ মন্দিরে শিব পূজা হতো দু একটি মন্দিরে শ্রী বিষ্ণু পূজা ও করা হতো। কিরাত রাজাদের আমলে এ জ্যায়গাগুলি বেশ জমজমাট ও জনপ্রিয় ছিল।
🍁🍁🍁 সোমেশ্বর রাজার আমলে কোথা থেকে এক সাধু এসে উপস্থিত হলেন ঐ মন্দিরে। স্থানীয় বাচ্চাদের নিয়ে এবং তাঁর কয়েকটি শিষ্যকে নিয়ে তিনি শিক্ষাদান করতে শুরু করে দিলেন। তাঁর উদ্দেশ্যে ছিল শিক্ষার প্রসার। বেশ কিছুদিন পর তাঁর খেয়াল হলো রাজস্থানের শহর ভ্রমনের, তখন তাঁর শিষ্য ও ছাত্রদের ঐ মন্দিরে রেখে একাই রাজস্থান ও অন্যান্য জ্যায়গা ভ্রমনের জন্য বেরিয়ে পড়লেন।
🍁🍁🍁 এদিকে এই ঘটনার কিছুদিন পর ঐ গ্ৰামে এক মহামারী দেখা যায়, কিন্তু গ্ৰামের কোন মানুষ ঐ শিশুদের বা সন্ন্যাসীর শিষ্যদের কোনরকম সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেন নি। কেবলমাত্র একজন মধ্য বয়স্কা মহিলা ঐ শিশু দের দেখাশোনা ও যত্ন করতে থাকেন। একে একে সন্তান সম সকল শিশুরা ঐ মহামারীর কারণে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে।
🍁🍁🍁 এই ঘটনার কয়েকমাস পর সেই সাধু ঐ মন্দিরে ফিরে আসেন এবং ছাত্র ও শিষ্যদের করুন অবস্থা দেখে ভীষণ ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তিনি বললেন এই গ্ৰামের মানুষ সবার পাষাণ হৃদয়। এই গ্ৰামে আজ থেকে আর কোনো প্রানের অস্তিত্ব থাকবে না। সবাই পাষাণে পরিনত হোক। কিন্তু সাধু ঐ মহিলাকে অভিশাপ দিলেন না। তার মাথায় হাত রেখে আশির্বাদ করে বললেন তুমি এক্ষনি এই গ্ৰাম থেকে চলে যাও মা, এই গ্ৰামে থাকলে তুমি ও পাষাণে পরিনত হবে। সেই মহিলা সাধুর কথা শুনলেন এবং গ্ৰাম থেকে চলে গেলেন। কিন্তু গ্ৰামের শেষ সীমানায় গিয়ে শেষ বারের মত একবার গ্ৰামের দিকে তাকিয়ে দেখলেন। সঙ্গে সঙ্গে উনিও পাথরে পরিণত হলেন।
🍁🍁🍁আজ ও একবিংশ শতাব্দীতে এই অঞ্চলটি জন মানব হীন ও পরিত্যাক্ত হয়ে পড়ে আছে। স্থানীয় লোকবিশ্বাস এই যে আজ ও নাকি সন্ধ্যার পর ক্রিয়াশীল হয়ে ওঠে ঐ সাধুর অভিশাপের কথা। পাথরের মূর্তি গুলি ফিরে পায় প্রান। মরুভূমির শুষ্ক হাওয়ায় ভাষতে থাকে পাথরের চাপা দীর্ঘশ্বাস। প্রেতলোক আর ইহজগতের সীমানা এক হয়ে যায় কিরাড়ু মন্দিরে। নেমে আসে ছায়ামূর্তির অশরীরী আত্মারা। তাই আজ পর্যন্ত কিরাড়ু মন্দিরে সন্ধ্যার পর কেউ ঐ মন্দির চত্তরে যাওয়ার সাহস পায় না।
🍁🍁🍁 কয়েক বছর আগে ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ থেকে গবেষণা করে দেখেছেন ওখানে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে নেগেটিভ এনার্জি। হতে পারে সেগুলো অতৃপ্ত আত্মা বা অন্য কিছু। এই ঘটনার পর থেকে রাজস্থান সরকার খুব কড়াকড়ি করেছেন আসা যাওয়ার ব্যাপারে।
(Original)
धोरों के गढ़ बाड़मेर में किराड़ू का मंदिर और जगत (उदयपुर) का अंबिका मंदिर और नीलकंठ महादेव मंदिर। किराड़ू को राजस्थान का खजुराहो कहा जाता है, जबकि जगत लघु खजुराहो के रूप में जाना जाता है। दक्षिण भारतीय शैली में बना किराड़ू का मंदिर अपनी स्थापत्य कला के लिए प्रसिद्ध है। बाड़मेर से 43 किलोमीटर दूर हात्मा गांव में ये मंदिर है। खंडहरनुमा जर्जर से दिखते पांच मंदिरों की श्रृंखला की कलात्मक बनावट देखने वालों को मोहित कर लेती हैं। कहा जाता है कि 1161 ई. इस स्थान का नाम 'किराट कूप' था। करीब 1000 ई. में यहां पर पांच मंदिरों का निर्माण कराया गया। लेकिन इन मंदिरों का निर्माण किसने कराया, इसके बारे में कोई पुख्ता जानकारी उपलब्ध नहीं है। लेकिन मंदिरों की बनावट शैली देखकर लोग अनुमान लगाते है कि इनका निर्माण दक्षिण के गुर्जर-प्रतिहार वंश, संगम वंश या फिर गुप्त वंश ने किया होगा। मंदिरों की इस शृंखला में केवल विष्णु मंदिर और शिव मंदिर (सोमेश्वर मंदिर) थोड़े ठीक हालात में है। बाकि मंदिर खंडहर में तब्दील हो चुके हैं। श्रृंखला में सबसे बड़ा मंदिर शिव को समर्पित नजर आता है। खम्भों के सहारे निर्मित यह मंदिर भीतर से दक्षिण के मीनाक्षी मंदिर की याद दिलाता है, तो इसका बाहरी आवरण खजुराहो का रंग लिए हैं। काले व नीले पत्थर पर हाथी-घोड़े व अन्य आकृतियों की नक्काशी मंदिर की कलात्मक भव्यता को दर्शाती है। श्रृंखला का दूसरा मंदिर पहले से आकार में छोटा है। लेकिन यहां शिव की नहीं विष्णु की प्रधानता है। जो स्थापत्य और कलात्मक दृष्टि से काफी समृद्ध है। शेष मंदिर खंडहर में तब्दील हो चुके हैं। लेकिन बिखरा स्थापत्य अपनी मौजूदगी का एहसास कराता है। किराड़ू के इन मंदिरों को देखने के बाद ये सवाल उठता है कि आखिर इन्हें खजुराहो की तरह लोकप्रियता क्यों नहीं मिली। साथ ही इन्हें सहेजने के प्रयास क्यों नहीं किए गए।
(Original)
किराडू प्राचीन स्थापत्य-कला का उत्कृष्ट नमूना है।यहां के मंदिर बेजोड़ स्थापत्य के धनी है।वर्तमान में इन्हें संरक्षण की दरकार है पुरातत्व विभाग ध्यान दें।