Good Temple and good place.This temple is not so prevalent but it is situated in the tranquil atmosphere along the banks of Dantewada.
Vijay Xaxa
It is not a durga temple. It is a mata mandir. Mostly this temple is closed ever time. But when ever local tribe suffer from chiken pox then they always come to this temple take ans of pujari .
Rishabh Singh Thakur
Gg
Ajay Thakur
🙏🙏🙏🙏
Jitendra Sharma
jai mata di
Chandrashekhar Dewangan
Lovely natire place
ALPANA ROY CHOUDHURI PAL2 years ago
#জয়_মাতা_দন্তেশ্বরী
🙏🙏🙏 দান্তেওয়াড়া ডিসেম্বর 2014
সমস্ত শক্তিপীঠের মধ্যে অন্যতম বিখ্যাত কিন্তু ভয়ার্ত এক পীঠ হলো মা দন্তেশ্বরীর মন্দির। কারণ বস্তার অঞ্চলের দুর্গম জঙ্গল মালভূমি পাহাড় অতিক্রম করেই দন্তেশ্বরী মন্দির দর্শন সম্ভব। ছত্তিশগড় রাজ্যের জগদলপুর শহর থেকে প্রায় 80 কিলোমিটার দূরে দান্তেওয়াড়া। যে নামটি আমরা প্রায়শই সংবাদের শিরোনামে দেখতে পাই। বিশেষত, দারিদ্র এবং মাওবাদী অধ্যুষিত জঙ্গলমহল বলে। দান্তেওয়াড়ার পাশে সুকমার জঙ্গলে বিস্ফোরণের খবর বহুবার শিরোনামে এসেছে। যাই হোক, কয়েক বছর আগে আমরা তিরথগড় জলপ্রপাত দর্শন করে জঙ্গলের মধ্য দিয়ে দান্তেওয়াড়া যেতে চেয়েছিলাম। প্রকৃতির সৌন্দর্য অনবদ্য অসাধারণ। জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে গেলে প্রায় 30/40 কিলোমিটার রাস্তা যাওয়া-আসায় কম হতো। কিন্তু ড্রাইভার রাজি হলো না। তাই বাধ্য হয়ে জাতীয় সড়ক ধরে আমরা দান্তেওয়াড়া পৌঁছেছিলাম। মায়ের মন্দির দর্শন অসাধারণ অনন্য অভিজ্ঞতা। মন্দিরটি চতুর্দশ শতাব্দীতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বস্তার অঞ্চলের তখন কাকাতিয়া রাজবংশের শাসন। তাদেরই কুলদেবী ছিলেন মা দন্তেশ্বরি। একটি কালো পাথরকে খোদাই করে মায়ের বিগ্রহ তৈরি হয়েছিল। মন্দির এবং সংলগ্ন প্রাঙ্গণ মিলিয়ে এক অদ্ভুত বিশেষত্ব-- চারটি পর্যায়ে পীঠভূমি গড়ে উঠেছে। গর্ভগৃহ, মহামণ্ডপ, মুখ্যমণ্ডপ এবং সভামণ্ডপ। মহামণ্ডপ এবং গর্ভগৃহ সম্পূর্ণ পাথর দিয়ে তৈরি।
প্রতিবছর দশেরা উৎসবের সময় আশপাশের জঙ্গল অধ্যুষিত গ্রামের আদিবাসী মানুষ এই মহাপীঠস্থানে মিলিত হন, মায়ের প্রতি পুজো অঞ্জলি নিবেদন করেন। মায়ের বিগ্রহ রথে চড়িয়ে অপূর্ব রঙিন শোভাযাত্রার আয়োজন হয়, দান্তেওয়াড়া শহর জুড়ে। নবরাত্রিতে জ্যোতিকলসে অগ্নিশিখা প্রজ্বলন এক বহু প্রাচীন ঐতিহ্য। বর্তমানে বস্তার দশেরা সারা ভারতবর্ষের প্রকৃতিপ্রেমিক ভ্রমণার্থীদের কাছে অত্যন্ত আকর্ষণীয় এক উৎসব। হাজার হাজার মানুষ এই উৎসবে মিলিত হয়.
It is a mata mandir.
Mostly this temple is closed ever time. But when ever local tribe suffer from chiken pox then they always come to this temple take ans of pujari .
🙏🙏🙏
দান্তেওয়াড়া ডিসেম্বর 2014
সমস্ত শক্তিপীঠের মধ্যে অন্যতম বিখ্যাত কিন্তু ভয়ার্ত এক পীঠ হলো মা দন্তেশ্বরীর মন্দির। কারণ বস্তার অঞ্চলের দুর্গম জঙ্গল মালভূমি পাহাড় অতিক্রম করেই দন্তেশ্বরী মন্দির দর্শন সম্ভব।
ছত্তিশগড় রাজ্যের জগদলপুর শহর থেকে প্রায় 80 কিলোমিটার দূরে দান্তেওয়াড়া। যে নামটি আমরা প্রায়শই সংবাদের শিরোনামে দেখতে পাই। বিশেষত, দারিদ্র এবং মাওবাদী অধ্যুষিত জঙ্গলমহল বলে। দান্তেওয়াড়ার পাশে সুকমার জঙ্গলে বিস্ফোরণের খবর বহুবার শিরোনামে এসেছে।
যাই হোক, কয়েক বছর আগে আমরা তিরথগড় জলপ্রপাত দর্শন করে জঙ্গলের মধ্য দিয়ে দান্তেওয়াড়া যেতে চেয়েছিলাম। প্রকৃতির সৌন্দর্য অনবদ্য অসাধারণ। জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে গেলে প্রায় 30/40 কিলোমিটার রাস্তা যাওয়া-আসায় কম হতো। কিন্তু ড্রাইভার রাজি হলো না। তাই বাধ্য হয়ে জাতীয় সড়ক ধরে আমরা দান্তেওয়াড়া পৌঁছেছিলাম। মায়ের মন্দির দর্শন অসাধারণ অনন্য অভিজ্ঞতা। মন্দিরটি চতুর্দশ শতাব্দীতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বস্তার অঞ্চলের তখন কাকাতিয়া রাজবংশের শাসন। তাদেরই কুলদেবী ছিলেন মা দন্তেশ্বরি। একটি কালো পাথরকে খোদাই করে মায়ের বিগ্রহ তৈরি হয়েছিল। মন্দির এবং সংলগ্ন প্রাঙ্গণ মিলিয়ে এক অদ্ভুত বিশেষত্ব-- চারটি পর্যায়ে পীঠভূমি গড়ে উঠেছে। গর্ভগৃহ, মহামণ্ডপ, মুখ্যমণ্ডপ এবং সভামণ্ডপ। মহামণ্ডপ এবং গর্ভগৃহ সম্পূর্ণ পাথর দিয়ে তৈরি।
প্রতিবছর দশেরা উৎসবের সময় আশপাশের জঙ্গল অধ্যুষিত গ্রামের আদিবাসী মানুষ এই মহাপীঠস্থানে মিলিত হন, মায়ের প্রতি পুজো অঞ্জলি নিবেদন করেন। মায়ের বিগ্রহ রথে চড়িয়ে অপূর্ব রঙিন শোভাযাত্রার আয়োজন হয়, দান্তেওয়াড়া শহর জুড়ে। নবরাত্রিতে জ্যোতিকলসে অগ্নিশিখা প্রজ্বলন এক বহু প্রাচীন ঐতিহ্য। বর্তমানে বস্তার দশেরা সারা ভারতবর্ষের প্রকৃতিপ্রেমিক ভ্রমণার্থীদের কাছে অত্যন্ত আকর্ষণীয় এক উৎসব। হাজার হাজার মানুষ এই উৎসবে মিলিত হয়.